কলকাতা প্রেস ক্লাবে সংবাদিক সম্মেলনের মধ্যে নারকেল ফাটিয়ে ছবির শুভ
সূচনা হলো “শ্যামলী” ছবির। উপস্থিত ছিলেন ছবির পরিচালক থেকে শুরু করে সুরকার, গায়িকা
এবং ছবির প্রত্যেকটি কলাকুশলীরা। সবারই বক্তব্য একই ছিল – ছােটদের ছবি হয়না। সেটাকেই
গুরুত্ব দিয়েই এই ছবির অবতারনা। প্রত্যেকেই আশাবাদী যে ছােটদের একটা ভাল বাংলা ছবি দর্শক
দেখতে পাবে।
ছবির গল্প সম্বন্ধে পরিচালক যা বললেন, শ্যমলীকে বেস করে এই ছবির গল্পের
ওঠানামা। পশ্চিম বাংলারমুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর সাবডিভিসনের একপ্রত্যন্ত গ্রাম দৌলতাবাদ।
গ্রামের বাগদীপাড়ার এক ছােট বস্তিতে শ্যমলীর জন্ম।

বাবা স্বপন বাগের আদরের মেয়ে শ্যামলীর গায়ের রঙ শ্যামবর্ণ হলেও তার সুন্দর রূপ লাবণ্য এবং ছটফটে স্বভাব মানুষকে মােহিত করে রাখে। গ্রামের পুরােহিত দাদুর কথা মন প্রাণ দিয়ে সে বিশ্বাস করে। কিন্তু বারােয়ারি পূজোয় সেঅংশগ্রহণ করতে পারে না কারণ তাদের দারিদ্র। একদিন গ্রামের নদী তীরে একটি ছেলের সাথে
শ্যমলীর দেখা হয়। ধীরে ধীরে বন্ধুত্ব হয়, শ্যমলীকে ছেলেটার ভাল লাগে। তারপর কি হয় তানিয়েই মূলত ছবির গল্প ।
