অভিনয়ের টানে নিজের দেশে ফিরলো এক বঙ্গ তনয়া। জন্ম সূত্রে বাঙালি বেড়ে ওঠাও এই দেশে অর্থাৎ খাস কলকাতায়, তারপর পড়াশোনা শেষ করে কর্মসূত্রে বিদেশে পাড়ি দেওয়া, দীর্ঘ পাঁচ বছর কেটেছে সুদূর আমস্টার্ডডাম এ. 2020 সালে এক ভয়াবহ পরিস্থিতির সম্মুখীন হয় গোটা দুনিয়া, বাদ যায়নি আমস্টার্ডডাম ও. লকডাউনে কিছু ভালোও হয়েছে এই যেমন বিদিশার ঘরে ফেরা. হ্যাঁ, আমরা এতক্ষন বিদিশা ব্যানার্জীর কথাই বলছিলাম।ছোট থেকেই স্বপ্ন ছিল অভিনয় করার, কিন্তু সময় বা সুযোগ কোনোটাই হয়েছিল ওঠেনি. অবশেষে একদিন বিদেশের এক বেঙ্গলি কমিউনিটিতে অভিনয়ের সুযোগ আসে, সেই প্রথম লাইট, ক্যামেরা, অ্যাকশনের সংস্পর্শে আসা. নিজের সুপ্ত প্রতিভার সন্ধান পাওয়া. একে তো লকডাউন তারপর ওয়ার্ক ফ্রম হোম এই সব মিলিয়েই ঘরের মেয়ে ঘরে ফিরে আসা. নিজের কর্ম জগতের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে টেলিদুনিয়ায় পদার্পন।
লেকটাউনের এক সুসজ্জিত এপার্টমেন্তে একান্ত আলাপচারিতায় উঠে এলো নানা প্রসঙ্গ।
বিদিশা ওয়েলকাম তো কলকাতা সেপ্টেম্বরে কলকাতায় এসেছ ফ্লিম ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার জন্য হঠাৎ এই ডিসিশনটা কেন?
আমি বিদেশে থাকার সময় একটা শর্ট ফ্লিম এ কাজ করার অফার পাই. তখন কাজ করতে গিয়ে নিজেকে নতুন ভাবে খুঁজে পাই।
তুমি যে সময় কলকাতায় এসেছ সেই সময় কলকাতা শুধু নাম গোটা পৃথিবী একটা অন্যরকম জগতের মধ্যে ছিল একটু রিক্স হয়ে গেছিলো কি?
স্পেশালি টাইমিংটা জন্য বলছি।
হ্যাঁ, একটু রিস্ক ছিল ঠিকই. তবে এখন আমাদের ওয়ার্ক ফ্রম হোম হচ্ছে তাই এই দুই কাজে ব্যালান্স করতে
পারবো. বাড়িতে যখন ডিসিশনটা জানালে একটু ঝটকা খায় নি?
না, একদমই না বরং খুব সাপোর্ট করেছে।
কি ধরনের কাজ করতে চাও মানে ফিচার ফ্লিম, ওয়েব সিরিজ, সিরিয়াল কী ধরনের কাজ করতে চাও?
যেহেতু আমি আই টি ইন্ডাস্ট্রিতে আছি তাই সিরিয়াল করা পসিবল না, মূলত ওয়েব সিরিজ আর ফীচার ফ্লিম করতে চাই।
GIPHY App Key not set. Please check settings