in

এ বার ক্লিকে আসছে চিকফ্লিক সিজন টু

এই সিরিজে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করছেন খরাজ মুখোপাধ্যায়, সুদীপা বসু, সায়ন ঘোষ, সবুজ বর্ধন, সায়নী চট্টোপাধ্যায়, অনুজয় চট্টোপাধ্যায়, রাতাশ্রী দত্ত,রানা বসু ঠাকুর, জিনা তরফদার প্রমুখ। পরিচালনা করেছেন জয়দীপ বন্দ্যোপাধ্যায়।

জয়দীপ ব্যানার্জি পরিচালিত ও মিল্কি ওয়ে ফিল্মসের প্রযোজনায় গল্প লিখেছেন জয়দীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, সৌমিত দেব এবং দুর্বার শর্মা।

প্রথম সিজনের পর গল্প এগিয়ে যায় আরও এক বছর। জিনিয়া ছেড়ে চলে গিয়েছে তনয়কে। মন্টুকে ছেড়ে বিয়ে করে নিয়েছে সোমা এবং বাম্পিকে ছেড়ে অভিনয় করতে মুম্বই পাড়ি দিয়েছে স্যুইটি। এদের তিনজনের জীবনই চলছিল একদম নিরসভাবে। মনের দুঃখেই একদিন এরা মিলিত হয় বাজিরাও মাস্তানি পাবে। যেটা ছিল আবার জুয়ার ঠেক। জুয়াতে রায়বাহাদুর পাওয়া ঘটক ফ্যামিলির ছেলে মন্টু আবেগের বশে জুয়াতে পঞ্চাশ লাখ হেরে বসে। শর্ত , হয় পঞ্চাশ লাখ ফেরত নাহলে বিখ্যাত বিজ্ঞানী চন্দ্রবিন্দুর যুগান্তকারী আবিস্কার অমৃত’র ফর্মুলা থাকা হার্ড ড্রাইভ এনে দিতে হবে। মাখনের হাত ফস্কে যা এই মুহুর্তে রয়েছে মেডুসার কাছে এবং যা নিয়ে ডিল হতে চলেছে স্মাগলিং ক্যুইন মেডুসার আর ড্রাগ মাফিয়া জ্যেঠুর । ডিল ভেস্তে দিয়ে সেই ফর্মুলা এনে দিতে হবে মাস্তানিকে।

 

ফলে, মন্টু-তনয়-বাম্পি মিলে আবারও জড়িয়ে পড়ে মেডুসার সঙ্গে টক্করে। জ্যেঠু আর মেডুসার ডিল ভেস্তে দিয়ে কোকেন আর সেই অমৃতর ফর্মুলা থাকা হার্ড ড্রাইভ নিয়ে গা ঢাকা দেয় তারা। সঙ্গে এসে পড়ে জিনিয়াও। ঘটনা চক্রে জিনিয়া কীভাবে যোগ দিলো সে এক রহস্য! যার উত্তর রয়েছে এই সিরিজেই। তিন পক্ষের টানাপোড়েনের মধ্যে ফেঁসে গিয়ে বাম্পি মন্টু তনয়ের বাবা, দাদু এবং মা কিডন্যাপড হয়ে যায় মাস্তানির দ্বারা। জ্যেঠুর মেয়েকে কিডন্যাপ করে বসে মেডুসার দুই শাগরেদ গজা ও লিমকা।
মাস্তানি, জ্যেঠু এবং মেডুসার দিক থেকে সাংঘাতিক সমস্ত হুঁশিয়ারি আসতে থাকে, মহা সংকটে পড়ে ওরা। কোনো উপায় না পেয়ে একে একে সবার সঙ্গে দেখা করবে বলে ঠিক করে তারা। একটি বিশেষ কায়দায় অমৃতর ফর্মুলাকে সুরক্ষিত করে তারা, যাতে কোনোভাবেই এই লোকগুলোর হাতে না পড়ে সেই বিখ্যাত আবিস্কার। কী সেই কায়দা? উত্তর রয়েছে সিরিজেই।

শেষে হয় এক ধুন্ধুমার! উত্তেজনা, গোলাগুলি এবং বিস্ফোরণ! এবং যার রঙে কেমন একটা বদলে যায় সবকিছু। চেনা মানুষেরা অচেনা হয়ে পড়ে, আবার যাদের বড় অচেনা মনে হচ্ছিল তারাই বড় বন্ধু হয়ে ওঠে। হাতবদল থেকে মন্টুর বুদ্ধিতেই বেঁচে যায় অমৃতর ফর্মুলা। বেঁচে যায় মানবজাতি। কিন্তু বহু প্রশ্নের সমাধান হয় না। কারণ অনেকেই মুখোশ পরে ছিল এতদিন। সেইসবের উত্তর রয়েছে গল্পের পরতে পরতে।

বন্ধুতা, বিশ্বাস, বিশ্বাসভঙ্গ, ভালোবাসা, আনন্দ, মজা, ইনোসেন্সের একটা উদযাপনের মধ্যে দিয়েই আবর্তিত হয় চিক ফ্লিক সিজন টু-এর গল্প।

Report

What do you think?

100 points
Upvote Downvote

Written by Souvik Saha

Discover the mind behind Cine Kolkata – Souvik Saha, an innovative entrepreneur and editor. With a passion for authentic news, he's the driving force behind Cine Kolkata's captivating film, atoz entertainment, sports, and lifestyle coverage. Souvik also heads Cine Digital, a digital marketing agency, expanding his impact across the digital realm.

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

GIPHY App Key not set. Please check settings

Loading…

0

আগামী ১২ই নভেম্বর মুক্তি পাবে বিপ্লব কয়ালের”কাঁটা তারের বেড়া”

নতুন চাকরির সুযোগ করে দিতে মহিলাদের ড্রাইভিং শিক্ষায় দেশব্যাপী প্রচারাভিযান